
স্বাধীন দাস, ওয়েবডেস্ক। সুইডেনকে ২-০ হারিয়ে ইংল্যান্ড ২৮ বছর পরে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে। শনিবার ৩০ মিনিটে হ্যারি মাগুয়্যেরের গোলে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। অ্যাশলে ইয়ংয়ের কর্নার থেকে দুরন্ত হেডে গোল করেন ইংল্যান্ড ডিফেন্ডার। সুইডেনের ডিফেন্ডারেরা খেয়ালই করেননি যে নিজেদের রক্ষণ ছেড়ে উঠে এসেছেন হ্যারি। এ বারের বিশ্বকাপে পাঁচ ম্যাচে ১১ গোল করেছে ইংল্যান্ড। তার মধ্যে তিনটি গোল সেট পিস থেকে।
ইংল্যান্ডে বরাবরই সেট পিসের উপরে বাড়তি জোর দেওয়া হয়। ৫৯ মিনিটে জেসে লিনগার্ডের পাস থেকে ইংল্যান্ডের হয়ে দ্বিতীয় গোল করেন দালে আলি। তবে তিনটি নিশ্চিত গোল বাঁচিয়ে ম্যাচের সেরা গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ড।
ইংল্যান্ডের সাফল্যের আসল কারণ যুব ফুটবলের উন্নতিতে বাড়তি জোর দেওয়া। ইংল্যান্ডের সব ক্লাবেরই নিজস্ব ফুটবল অ্যাকাডেমি রয়েছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিশ্রুতিমান ফুটবলার খুঁজে আনা হয়। অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপেই তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিলো। সাউথগেটও দল গড়ার সময়ে তারুণ্যের উপরেই জোর দিয়েছেন। তার সুফল এখন তিনি পাচ্ছেন। এ বার দরকার বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের শাপমুক্তি। অর্থাৎ বিশ্বকাপ জেতা।