শুভব্রত মুখার্জি, প্রথমার্ধে শারীরিক ফুটবলটাই বেশি খেলতে দেখা গেল ইংল্যান্ড-কলম্বিয়া দুদলকেই। মস্কোর স্পার্তাক স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ড-কলম্বিয়া ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যভাবে।
ইংল্যান্ড কিংবা কলম্বিয়া- কোনও দলই গোছানো ফুটবল খেলতে পারেননি প্রথমার্ধে। ইংলিশরা সুযোগ তৈরি করলেও কাজে লাগাতে পারেনি।কলম্বিয়ার জন্য অবশ্য আগেই ছিল দুঃসংবাদ। চোটের কারণে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের একাদশে থাকতে পারেননি হামেস রোদ্রিগেস। সেনেগালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ মিডফিল্ডারকে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই অবশ্য পেনাল্টি পায় ইংরেজরা। ৫৭’ পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন হ্যারি কেন। এই বিশ্বকাপের এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ স্কোরার তিনি।৬টি গোল করেছেন তিনি। সমতা ফেরানোর লক্ষ্যে ইংরেজদের ডিফেন্সে মুহুর্মুহু আক্রমনে ও গোল পাচ্ছিলো না কলম্বিয়া। তবে ৯০+৩’ কলম্বিয়াকে কর্নার থেকে করা জোড়ালো হেডে গোল সমতায় ফেরান ডিফেন্ডার ইয়েরি মিনা। পরপর ৩টি বিশ্বকাপের ম্যাচে দেশের হয়ে গোল করলেন মিনা।খেলা গড়ায় এক্সট্রা টাইমে। এক্সট্রা টাইমে ও খেলা ১-১ থাকলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।
ইংরেজদের হয়ে পেনাল্টি মিস করেন হেনডারসন। কলম্বিয়ার উরিবে নিজের পেনাল্টি পোস্টে মারেন,ব্যাকারের পেনাল্টি সেভ করেন পিকফোর্ড। শেষ শটে ডায়ার গোল করে কোয়ার্টারে তোলেন ইংল্যান্ডকে।